ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের IIT আপনাকে দুইটা মাস্টার্স অফার করে
- MSSE
- MIT

যেহেতু আমি আমার মাস্টার্স ইনফোরমেশন টেকনোলজি উপর করতেছি তাই এই ব্লগের তার ভর্তি ও এর কিছু নিগেটিভ ও পজিটিভ বিষয় সম্পর্কে বলব। আগে চলুন জেনে নেওয়া যাক মাস্টার্সে ভর্তি হওয়ার শর্তাবলি
mSSE
External candidates (candidates outside the IIT) must fulfill the following criteria:
a) The candidate must have an undergraduate degree in Software Engineering or
CS/CSE/IT or equivalent.
b) The candidate must have CGPA not less than 3.25 on a scale of 4 in his/her
undergraduate degree.
c) Candidates must have at least CGPA of 3.5 on a scale of 5 in both S.S.C. and H.S.C.
/ equivalent examinations, and the total CGPA of S.S.C and H.S.C should be at least
8.00. Candidate having CGPA except on the scale of 5, or with a different grading
system, should contact with IIT office before applying.
d) Candidates having a degree from a foreign university, or a CGPA not on a scale of 4,
or a different grading system in the undergraduate level should contact the IIT office
before applying
mIT
1. 4-year graduation in SE/CS/CSE/CIT/IT/ICT/ECE/ETE/EEE (or equivalent degree).
2. Candidates must have at least CGPA 2.50 on a scale of 4.00 (or equivalent) at the graduation level
3. No third class/division (or equivalent) in any public examination
The admission test will be held in two phases. The written examination will assess Computer, Quantitative, Analytical and English Language proficiency. Successful (written test) candidates must appear in a viva voce for final selection to enroll in MIT.
Classes will be held in the evening and divided into 3 semesters (6 months each). Interested applicants could look at the Admission Brochure (containing syllabus, rules and regulations) from here and the Online Application Form is available at the website https://admission.iit.du.ac.bd.
আমার ভর্তির গল্প
মাস্টার্স করার আমার তেমন কোন প্ল্যান ছিলো না। তারপরেও কিছু কারণে মনে হত মাস্টার্স করা ফেলা যায় যেহেতু বাইরে মাস্টার্স করার প্ল্যান ক্যান্সেল। গতবছরের Fall-2023 নোটিশ হঠাৎ ফেসবুকে দেখতে পায় যখন মনে হয় মাত্র ৩ দিন ছিল অ্যাপ্লাই করার শেষ তারিখ ও তার ৩ দিন পর এক্সাম। তখন আমি একসাথে বুয়েট ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য আপ্লাই করে ফেলি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যেমন আগেই পরীক্ষার তারিখ দিয়ে দেয় বুয়েটে সেটা পরে দেয় যা কারণে পরবর্তিতে বুয়েটের এক্সাম এর নোটিশ ও দেখা হয় নাই এক্সাম ও দেওয়া হয় নাই।
MIT Addmision এর এক্সাম শুধু MCQ তে হয় এবং কোন নেগেটিভ মার্ক নেই। ৩ দিনের প্রিপারেশন নিয়ে এক্সাম দিতে যায় ও সিট প্ল্যান থেকে বুঝতে পারি মোট ২৪০ বা ২৪০ জনের মত এক্সাম দিচ্ছে। ভর্তির সিট সংখ্যা ৪০। যদিও আশা করি নাই তারপর Writtien হয়ে যায় ও written test থেকে ৬০ কে সর্ট লিস্ট করা হয়। লিখিত এক্সাম মোটামটি সহজই হয়। কিন্তু ভাইভাতে গিয়ে বাদ পরে যায় যদিও কিছু সহজ প্রশ্ন করা হয়েছিল যেমন থিসিসের টপিক ও ওই বিষয়ে আরো কিছু প্রশ্ন।
পরে আবার স্প্রিং সেমিস্টারের জন্য এক্সাম দেই এবং আবার গতবারের চেয়ে কম পরীক্ষার্থী ছিল মনে হয় ১৯০ জন। আল্লাহ্র রহমতে এবার হয়ে যায়।
আমার অভিজ্ঞতা থেকে কিছু নেগেটিভ ও পজিটিভ বিষয় জানা যাক
নেগেটিভঃ
সপ্তাহে আপনার ৪ দিন ক্লাস থাকবে ( আমার জানা ছিল না) এবং শুক্র ও শনি বাদ দিয়েই আপনার ক্লাসগুলি থাকবে। ক্লাস টাইম ৬- ৯.৩০। কয়েকদিন ক্লাস করার পর বুঝতে পারবেন নিজের ল্যাপটপ সাথে নিয়ে আসতে হবে। পিসিগুলো এখনো পুরানো কনফিকারেশনের। মাস্টার্সের জন্য আমাউন্ট খুব বেশি 2,28000 হাজার টাকা, সে হিসাবে আপনি অন্য ভার্সিটির মাস্টার্সের থেকে অতিরিক্ত কোন সুযোগ-সুবিধা এখনো আমার চোখে পরে নাই। এছাড়াও হল রেজিস্ট্রেশনের জন্য আরো ২৮০০ টাক এবং একদিন হলে গিয়ে সব কাজ সম্পন্ন করতে হবে। যার জন্য আপনার একিদন অফিস ছুটিও নেওয়া লাগতে পারে। ক্লাসে স্যার খুব ভালোভাবে পড়াবে কিন্তু নর্মাল স্লাইড থাকবে। হাতে লিখে এসাইনমেন্ট জমা দিতে হবে। প্রথম সেমিস্টারে ৪টা সাবজেক্ট থাকবে এবং কোডিং উপর প্রধান ফোকাস থেকে । Master In Information & Technology হলেও প্রথম সেমিস্টারে ইনফরমেশন ও টেকনোজলি নিয়ে কোন টিপক থাকবে না।
Subject: Advance OPP, Advance Networking, Advance Algorithm & Advance Database. যা পড়ানো হবে সবই ভুলে যাবেন এক্সামের পর। স্যাররা ক্লাসে কোন মজা করে না শুধু পড়ায় ( পজিটিভ হতে পারে )

পজিটিভঃ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্ড পাবেন। ক্লাসে লেট করা আসলে কিছু বলবে না। স্যাররা রেগুলার ক্লাস নেয়। ল্যাব কাজের জন্য প্রেশার দিবে না ও না পারলে কিছু বলবে না। এক্সামের প্রশ্ন সহজ করা হয়, কোন কারণে এক্সাম না দিতে পারলে আগে জানালে পরে এক্সাম দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। মাঝে মাঝে অনলাইনের ও ক্লাস নিতে পারে। আশা করা যায় আপনাকে ফেইল করানো হবে না।
মতামতঃ
আমার মাত্র প্রথম সেমিস্টার চলে, এখনো অনেক কিছু জানা বাকি। মাস্টার্সে ভর্তি হলে কয়েকজন বন্ধু একসাথে ভর্তি হবেন। সেক্ষেত্রে ক্লাস মিস করে সহজেই তা রিকোভারি করতে পারবেন ও মজা পাবেন।










